Posts

Showing posts with the label আমার গ্রাম কাঞ্চন নগর

চেঙুর পুল মুক্ত করিব।

Image
"চেঙ্গুর পুল" জিয়াউল হক ফটিকছড়িতে থানা সদর কাঞ্চন নগরে ফাঁড়ি। মধ্যখানে চেঙ্গর পুলে ডাকাত পেতে আছে আড়ি।। থানা আর ফাঁড়ির পুলিশ আছে সবাই ঘুমিয়ে। কাঞ্চন নগরের মানুষ চলাচল করে হাতে জান নিয়ে।। কাঞ্চন নগর পাইন্দং রাঙামাটির জনগণ হলে সচেতন। চেঙ্গুর পুলের ডাকাত দলের হবে ছন্দপতন।। ওরা ডাকাত ওরা সন্ত্রাস ওরা সংখ্যায় কত। হইত দশ জনের একটা দল আমরা হাজার শত।। দশ জনের কাছে জিম্নি মার খাই প্রতিদিন। গতকাল সেই আজকে আমি আগামীকাল আপনি।। প্রতিদিন মার খাবেন টাকা ইজ্জত জীবন দিবেন। না না তাহলে আজকে ঐক্যবদ্ধ জনতা শপথ নিবেন। চেঙ্গুর পুলে ডাকাত সন্ত্রাস থেকে করিব মুক্ত। পুলিশ প্রশাসন জনগণ জননেতা আজ থেকে হউন যুক্ত।। ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯

আলোকিত রবার বাগান।নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান।

Image
"আলো আসবে" জিয়াউল হক গল্প বলি এক জনপদ দু পাশে গ্রাম আলো। মধ্যখান পাহাড় জঙ্গল অন্ধকার পথ কালো। অন্ধকার পথ অন্ধকার পথ হাহা করে মন।  কেমন করে দিব পারি এই পাহাড় বন। আধার পথে কে জ্বালাবে রাস্তার দারে আলো। মুছে দেবে সড়ক বাতি আধার পথের কালো। আমরা জাগি আছি ভাই মানব কল্যাণ সংস্থা। রাখতে পারেন ভাই বন্ধু এইখানেতে আস্থা। ও হে ভয় নেই চলাচলে নিশিত পথের যাত্রী। জ্বলবে আলো পাহাড় জঙ্গল আধার কালো রাত্রী। সন্ধ্য হলে আধার গুছে জ্বলবে সড়ক বাতি। নিরাপদ স্বস্তি নিয়ে চলি দিবা রাতি। প্রকল্পর নাম আলোকিত রাবার বাগান। নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান। ২১অক্টোবর ২০১৮ কবিতা একশত সাতান্ন

সবুজে ধুরুং

Image
"সবুজে ধুরুং" জিয়াউল হক কাঞ্চন নগরের ধুরুং খালের চরে কৃষক,কৃষাণি নেমে পড়েছে। সারদিন পরিশ্রম করে দু খুল সবুজে ভড়েছে। শিশির ভেজা সকাল বেলা কি দারুণ ধুরুং চর আজ। দু খুলে ভীড় জমেছে দেখে লাল সবুজের সাজ। ধুরুংখাল সোনা চর সোনা ফলে এই মাটিতে  সেই সুগন্ধ সৌরভ গৌরব  ছড়িয়েছে সারাদেশেতে নানান রকম ফল ফলাদি শাক সবজি ভরা। ঐতিহ্যবাহী কাঞ্চন নগর  মুলো বেগুন তার নামকরা। হাট বাজারে লাগেনা যেতে বেপারি ঘুরে ক্ষেতের পাশে কৃষক ন্যায় দামে সবজি বেচে  টাকা গুণে ঘরে আসে। কবিতা একশত পঞ্চান্ন ৭ই অক্টোবর ২০১৮

কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম

Image
"কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম" জিয়াউল হক আমার গ্রাম আমার প্রাণ কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম। তার আলো বাতাস নিয়ে বাঁচে আমার প্রাণ। আমি যেতায়,হেতায় যায় যত দূরে ফিরে আসলে গাঁয়ে মন যায় জুড়ে। কিচিরমিচির পাখির ডাক সবুজে ঘেরা মাঝখানে সমতল চতুর্দিকের পর্বতের ভেড়া। খালবিল নদী নালা ছড়া ধুরুং খালের দুকূল ফসলে ভরা। সারাদিন মাঠেঘাটে কাজ করে চাষী উন্নয়নে অবদান রাখছে প্রবাসী। শিক্ষায় দীক্ষায় গাঁয়ের ছেলে মেয়ে নাম করে সুফল সবার ঘরে ঘরে। কত উন্নয়ন রাস্তাঘাট হয়েছে পরিবর্তন রাতে জারি সারি মাইজ ভান্ডারী গানে ভরে মন। ধুরুং খালের উপর  হয়েছে সেতু ছুটে চলছে যে যেতায় বাধা নেই তো। রাবার বাগান,কর্ণফুলী চা বাগান বাইন্যের ছোলা,ধুরুং ব্রীজ বিনোদনের স্থান প্রকৃতির অপরুপ খেলা দেখে যান। আমার গ্রামের বলার মত আছে আরো কত শেষ হবে না লেখে বাড়ায় কবিতার লাইন যত। এই গ্রাম নিয়ে অবহেলা করবে না কেউ আমন্ত্রণ জানাই সুযোগ পেলে একবার ঘুরে যেও। কবিতা একশত বায়ান্ন ২৮শে সেপ্টেম্বর ২০১৮