Posts

Showing posts from November, 2018

ইয়েমেনের শিশু হত্যা বন্ধ কর।

Image
কিছু দিন আগে আকাশের দিকে থাকালাম দেখি পরিপূর্ণ একটি চাঁদ পূর্ণিমা রাত আমি যে শহরে থাকি ল্যাম্পপোষ্টের আলো আর এত ঝলমলে বিজলি বাতি চাঁদের আলো মাটিতে স্পর্স করে না।তাই প্রেমিক চোখে পূর্ণিমা আমার দেখা হয় না। সম্প্রতি যুদ্ধরত ইয়েমেনে ৮৫হাজার শিশু অনাহারে মারাগেছে খবর টি আমার হৃদয় কে নাড়া দিয়েছে ক্ষত বিক্ষত করেছে আকাশ দিকে থাকালাম দেখি ঝলমলে পূর্ণিমার চাঁদ আকাশের  চাঁদ কে রুটি নিজেকে ইয়েমেনের শিশু রূপ দারণ করলাম।  "ইয়েমেনি শিশু" জিয়াউল হক এক পূর্ণিমার রাতে আকাশের দিকে থাকিয়ে ইয়েমেনে এক শিশু বলে হে খোদা বড় রুটি টা আমাকে দাও। আমি যে কতো রাত দিন অনহারে ক্ষুদায় আমার পেটে জ্বলে। তুমি তো দয়ালু অনাহারীর দাও আহার তবে কেন আমার প্রতি অবিচার। তুমি কি দেখ না আমার হাড্ডিসার দেহ। বুকের পাজর গুলো শুকিয়ে মন মরে করে হাহাকার। তুমি আমার সৃষ্টিকর্তা তুমি আমার লালন পালনকর্তা। আমায় তো কেউ লালন করেনা পালন করে না। দু মুঠো খাবার তুলে দেয়নি ক্ষুদার যন্ত্রণায় কান্নায় চোখের পানি শেষ। তবু তোমায় মানি নেই কোন অভিযোগ। আমার যতো অভিযোগ এই দুনিয়ার নিষ্টুর শাসকের প্রতি। আমার বেঁচে থাকার প্রার্থনা...

বন্ধু কে নিয়ে লেখা কবিতা, হারিয়ে যাওয়া বন্ধু।

Image
"হারিয়ে যাওয়া বন্ধু" জিয়াউল হক বাহির আমার ঝলমল  ছড়ায় কতো আলো। মনের মাঝে আগুন জ্বলে জীবন হলো কালো। বুকের ভেতর কীসের দহন জানেনা তো কেউ, মন দরিয়ার দুঃখ নদী তুলছে ব্যথার ঢেউ। সবার মাঝে থেকে আমি  লাগে বড় একা। ভালোবাসার বন্ধু আমার কতো কাল নাই দেখা। তোমার জন্য বন্ধু আমার মনে উঠে ঢেউ।  কোথায় আছে বন্ধু আমার খবর দাও কেউ। খুঁজে পেলে বন্ধু তোমায় মিটবে মনের জ্বালা। সারা জীবন আপন করবো বদল করে মালা। কবিতা একশত সাতষট্টি ২২শে নভেম্বর ২০১৮

মা জনন্যি স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার

Image
"দরদী মা" জিয়াউল হক মা জননী স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর, দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার। মাগো তুমি আছো কতো আমার থেকে দূর।  স্বপ্নে তোমায় ডাকি ও মা মা মা করে সুর। মাগো তুমি আদর করো জড়াই রাখতে বুকে। সেই যে খোকা দূর প্রবাসে ভালোবাসায় ধুকে। মাগো তোমায় মনে পড়ে দিবস ও রাত। চোখে বাসে আদর ভরা তোমার দু হাত। মা জননী স্বর্গখনি সত্য কথা তাই। দূর প্রবাসে থেকে আজি বুঝে গেছি ভাই। ৮ই নভেম্বর২০১৮ কবিতা একশত তেষট্টি

আলোকিত রবার বাগান।নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান।

Image
"আলো আসবে" জিয়াউল হক গল্প বলি এক জনপদ দু পাশে গ্রাম আলো। মধ্যখান পাহাড় জঙ্গল অন্ধকার পথ কালো। অন্ধকার পথ অন্ধকার পথ হাহা করে মন।  কেমন করে দিব পারি এই পাহাড় বন। আধার পথে কে জ্বালাবে রাস্তার দারে আলো। মুছে দেবে সড়ক বাতি আধার পথের কালো। আমরা জাগি আছি ভাই মানব কল্যাণ সংস্থা। রাখতে পারেন ভাই বন্ধু এইখানেতে আস্থা। ও হে ভয় নেই চলাচলে নিশিত পথের যাত্রী। জ্বলবে আলো পাহাড় জঙ্গল আধার কালো রাত্রী। সন্ধ্য হলে আধার গুছে জ্বলবে সড়ক বাতি। নিরাপদ স্বস্তি নিয়ে চলি দিবা রাতি। প্রকল্পর নাম আলোকিত রাবার বাগান। নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান। ২১অক্টোবর ২০১৮ কবিতা একশত সাতান্ন

মাশরাফি বিন মুর্তজা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে নড়াইল আসনের জন্য মনোয়ন ফরম সংগ্রহ করেছে।

Image
"দৃষ্টিভঙ্গি বদলায়" সবাই ভাল চাই দেশের মঙ্গল চাই দেশ ভালভাবে চলুক দূর্নীতি লুপাট কালোবাজারি ধান্দাবাজ টেন্ডারবাজীর অবসান চাই।আপনি দেশের ভালবন্ধ সব মানুষ কে জিজ্ঞাস করেন কেউ দূর্নীতি,সন্ত্রাসী,হত্যা,লোপাট, চাই না। এইসব কারা করে আমরা সাধারণত আঙ্গুল তুলি রাজনীতিবিদের দিকে তাদের ছায়াতলে থেকে অসাধু সরকারি কর্মকর্তা,দলীয় সন্ত্রাসী ও কিছু চামচা শ্রেণীর অমানুষ।এই গুটিকয়েক মানুষের কাছে পাড়া/মহল্লা গ্রাম ইউনিয়ন উপজেলা জেলা,তথা রাষ্ট্র জিম্মি। কেউ সন্ত্রাস,দূর্নীতি, হত্যা,লোপাট পছন্দ করে না সবাই মনে করে রাজনীতি এর জন্য দায়।রাজনীতি আর রাজনীতিবীদ রা বদলালে পুরা সমাজ রাষ্ট বদলে যাবে।এখন লাখ টার প্রশ্ন কে বদলাবে এই ঘুণে ধরা রাজনীতি কে দেশে কি ভাল মানুষ নাই নিশ্চয়ই আছে তারা চাইলে এইদেশ কে বদলাতে পারে সুন্দর সুষ্ঠু ধারায় সবার জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারে সর্বপরি  মানুষ কে ভালবাসবে। তারা কোথায় কেন আসেনা রাজনৈতিক দলে। এর জন্য দায়ী আমরা সাধারণ জনগণ যদি পাড়ার কোন একজন নামাজী শিক্ষিত সৎ লোক মেম্বার হতে চাই আমরা বলি ওনি শিক্ষিত লোক ভাল লোক এইসব তার কি দরকার তাকে আমরা নেতা বানাতে...

আজ বাধ ভেঙ্গে দলে দলে ছুটে ছুটে আয়......

Image
একটি জাগ্রত কবিতা জেগে উঠো আছি তোমার অপেক্ষায়....... "বোধদয়" জিয়াউল হক আজ বাধ ভেঙ্গে দলে দলে ছুটে ছুটে আয়। শিকল খুলে হাত টা তুলে মিছিলে তে যায়। কতো আরো বন্দি করে রাখবি যে ঘরে। ঘুরবো আমি দেখবো আমি মুক্তির মিছিল দরে। আমি জানি আদি পিতা জানি মুসলিম পিতা। এইবার খুঁজি আমার দেশের কে সেই জাতির পিতা। দেশটা এলো  কেমন করে কারা করল  স্বাধীন। এইবার আমি জেনে নিব ছিলাম কাহার অধীন। বুকের তাজা রক্ত দিলো জীবন দিলো যারা। ভাষার লড়াই স্বাধীন সংগ্রাম বিজয় আনলে কারা। এইখানে কেন উড়েনা তো লাল সবুজের নিশান। আমার কন্ঠে সুর উঠেনা সোনার বাংলা গান। এই সব প্রশ্ন উত্তর দাও জানাও সত্যে ইতিহাস। মিথ্যা জেনে কেন থাকবো অন্যে কারো দাস। কোরান হাদিস সবই শিক্ষায় হবো মোরা শিক্ষিত। শিক্ষার আলো চড়াই গড়িব সমাজ আলোকিত। বাংলা গণিত ইংরেজি কে করে দাও মুক্ত। ডাক্তার মাষ্টার ইঞ্জিনিয়ারে আমরা হবো যুক্ত। ৬ই নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত বাষট্টি

প্রেমের কবিতা স্বপ্ন ছিল তোমায় নিয়ে

Image
"প্রেমের জ্বালা" জিয়াউল হক পাখির মনে মন মজিয়ে হলোরে কোন জ্বালা, ভালোবাসা দেয়নি পাখি দিলো কাঁটার মালা৷ যত্ন করে, তোরে পাখি রাখলাম মনের ঘরে। ভালবাসার দাগা দিয়ে কেন গেলে ছেড়ে। স্বপ্ন ছিল তোমায় নিয়ে বাঁধব সুখের ঘর। তুমি আমায় কেমন করে করে দিলে পর। তুমিহীনা বিরহ মজি তুমি মজো সুখে। আমার বুকে পাথর দিয়ে আছ কার বুকে। তুমি পাখি এত নিঠুর বুঝলে না এই মন। শূন্যে কাঁচা দেখে দেখে হবে যে মরণ। ১লা নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত একষট্টি

কষ্টের কথা ছন্দে ছন্দে

Image
যাদের মনে কষ্ট তাদের জন্য নিবেদন। "দুঃখবোধ" জিয়াউল হক দুঃখ আপন সঙ্গের সাথী সঙ্গে থেকে ঘুরে। জনম সাথী  দুঃখ আমার ছাড়ে না তো মোরে। জনম জনম সাথে থেকে বসত করে বুকে। বুকের ভিতর ময়না পাখি ছটফট করে শোকে। আকাশ জুড়ে  জোসনা তারা ঝলমল চাঁদের আলো। আমার জীবন দুঃখ ভরা মেঘে ঢাকা কালো। সবারে আমি ভালবাসি করি না তো ক্ষতি। কেন সবাই দুঃখ দিয়ে থামায় জীবন গতি। ইচ্ছে করে আকাশেতে পাখির মতো  উড়তে। দুঃখ ছেড়ে মুক্ত হয়ে সুখি জীবন গড়তে।  ৫ই নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত ষাট