Posts

আমার অনুভূতি

Image
  বাংলাদেশ   আওয়ামীলীগ   আমার   অনুভূতি।   একটি   শিশুর   জন্ম   হলে   সেই   প্রথমে   কান্না   করে  , পরে   সেই   কথা   বলতে   শিখে , এই   কথা   বলা   কে   আমরা   ভাষা   বলি , আমার   এই   ভাষার   অধিকার   দিয়েছে   ছিল   আমাকে  , বাংলাদেশ   আওয়ামীলীগ , তারপর     স্বাধীনভাবে     বসাবাস   করার   জন্য   একটি   দেশের   প্রয়োজন   হয় ,  সেই   দেশও   দিয়েছে   আমাকে।   বাংলাদেশ   আওয়ামীলীগ  , আমি   কথা   বলার   ভাষা   পেয়েছি ,  স্বাধীনভাবে   বসাবাস   করার   জন্য   দেশ   পেয়েছি , এবং   আগামীর   উন্নত   বাংলাদেশর   স্বপ্ন   ২০৪১ রূপকল্প   পেয়েছি   তাও বাংলাদেশ   আওয়ামীলীগ  ,

কবিতা গুচ্ছ

  সিরিয়াল ৩৯ "টাকলার বিয়ে" জিয়াউল হক দেশ বিদেশে ঘুরতে ঘুরতে চুল গেলো তাহার। হঠাৎ মনে হলো বিয়ের বয়স হলো পার। বন্ধু বান্ধব পাড়া প্রতিবেশি ডেকে বলেন তিনি।  আমার কি বিয়ে করার বয়স হয়নি এখনি। হ্যাঁ হ্যাঁ বলে সবাই  তারা দিলে  সম্মতি কন্যার পিতার দ্বারে ঘুরে চাই দেখার অনুমতি। বন্ধু বান্ধব প্রতিবেশি করে কন্যা দেখার ব্যবস্থা সাঁজগোঁজ করে ধরে কন্যার বাড়ির রাস্তা। বাহ,বাহ বেশ বেশ কনে তাহার পছন্দ কনের জবাব,টাকলার সাথে বিয়ে বন্ধ। টাকলা নাছুড় বান্দা পন করেছে করবে বিয়ে ব্যান্ড পার্টি আর শানাইয়ের সুর বাজিয়ে। সারা গাও গ্রাম ঘুরে পেল এক ঘটকের দেখা ঘটক বলে বুদ্ধি খেলাও এতদিন লাগে বোকা। বলো বলো কি বুদ্ধি কান পেতে দিলো তাহাতে কাঞ্চন হাটে যাও পরচুল লাগাইও মাথাতে। বাহ,বাহ,বেশ বুদ্ধিখান মনে ধরল তাহার সেঁজেগোঁজে পৌছে সেই গেল কনের দ্বার।  বর কনে দুজন হয়ে গেল এইবার রাজি কবুল,কবুল,সম্মতিতে বিয়ে পড়ায় কাজী। টাকলা বাসর ঘরে জামা খুলে পরচুল তুলে  এই কি?কি? কান্ড, ভন্ড,নববধু রেগে বলে। তোমার সাথে করব না তো আমি সংসার প্রতারণা অভিনয়ের  ছিলতো না দরকার। টাকলা কপাল চাপড়াই কপালে দিলো হাত আমার ...

আমার জাতির পিতা

Image
মুজিব ভাই, বঙ্গবন্ধু,আমার জাতির পিতা। ১৯২০ সালে ১৭ই মার্চ গোপাল গঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বাবা শেখ লুৎফর রহমান, মা সায়েরার কোলে যে ছেলেটি জন্ম নিলো।নাম তার শেখ মুজিবুর রহমান, আদরে নাম খোকা। সেই ছেলেটি বাল্যকালে মানুষের দুঃখে দুঃখিত হতো,সুখে দুঃখে মানবতার সেবাই এগিয়ে আসতো অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করতো, আমার স্বাধীন দেশ হবে এমন স্বপ্নের বীজ হৃদয়ে বপন করেছে।স্কুল কলেজ পড়ুয়া খোকা হলেন সবার মুজিব ভাই,প্রিয় মুজিব ভাই। তখনও আমার জন্ম হয়নি আমি ঘুমিয়েছিলাম আমার পিতার অন্তরে।আমার পিতা তার পিতার অন্তরে। ১৯৪৭ সালে মুজিব ভাই আরো মহান নেতাদের সাথে মিলিয়ে একটি দেশ নিয়ে এলো,সেই দেশ গঠনে ওয়াদা ছিল, ভাত দিবে,শিক্ষা দিবে,চিকিৎসা দিবে,বস্ত্র দিবে,শাসনতন্ত্র দিবে,গণতন্ত্র দিবে।কিন্তু তারা কথা রাখেনি,প্রথম আঘাত টা করলেন আমার মুখের উপর, কোকিল কে বলে কাউকার ডাক দিতে। তারা আমার মুখের ভাষা কারাই নিতে চাই।তা কি হয়, বোকারা জানেনা এই জাতি ভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিবে,তখন মুজিব ভাই ভাবলেন তার ভিতর যে দেশ বোনার স্বপ্ন উঁকু দিতো সেই দেশ তিনি পাইনি। সেই যাত্রারায় মুজিব ভাইয়েরা আমার ভাষা কে রক্ষা করলেন।যখন আমার মা...

দুবাইয়ের ভিসা নিয়ে কবিতা।

Image
"ভিসা খোলার চুল্কানি" জিয়াউল হক ভিসা খোলে খোলবে বলে পুরানো গা চুলকাস ভুলে থাকা ব্যাথা কেনো বারে বারে কোচাস। ভিসা যদি খোলে যায় দেখবে আমজনতা  তুমি কেনো আগে বাগে খবরে সাঁজ নেতা। আমরা আমজনতা বুঝি তোমার মতলবখানা ভিসার জন্য মরে যারা তাদের করবে পানা। আট বছর শেষ হলো  -  নড়াচড়া  বন্ধ মালিক পক্ষের সকল ইচ্ছা - করিনা ধন্দ। আট বছরে ছোট বড় কতো নেতার সফর ভিসা খোলছে খোলে দিবে শেষ হলে প্রহর।  এমন গল্প শুনে শুনে  -  আমার বড়ো হতাশ দোহায় ভিসার খবরে আর দিওনা তো বাতাস। কিছু সাংবাদিক বলে বেড়ায় ভিসা খোলার খবর  এমন খবর পাও কোথায় তুমি শালা মাতব্বর।  ভিসা খোলছে খোলবে আর করো না মাতামাতি ভিসা খুললে দেখবে দেশ বিদেশের সকল জাতি। ৪ফেব্রুয়ারি ২০২০ আরব আমিরাত দুবাই।

একটি মজার ছড়া/কবিতা

Image
"কসম" জিয়াউল হক কসম করছি শুক্রবারে  মাংস খাবো আমরা।  ক্ষতি কি বাড়লে  বাড়ুক পেটের চামড়া।।  সবজি খেলে ভালো থাকে আপনার দেহ স্বাস্থ্য।  জানে সবাই এই কথা তারপর চাই গরু আস্ত।। জুমার শেষে মাংস দিয়ে মজা করে ভাত খায় তারপরে তে কম্বল মুড়িয়ে নাক ডেকে ঘুমায়।। মাংস খেলে নানান ক্ষতি বলি যখন এই কথা। বলে তারা মাংস না খেলে শুক্রবার টা যে বৃথা।।
Image
"আজকাল" রাজনীতি আর ধর্মেতে ভাগ হয়ে দলে দলে। দিনে দিনে দেশটা যাচ্ছে দেখো রসাতলে।। আপন ধর্মের মাঝে আবার নানান দল মত। মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে খুঁজে পেতে সঠিক পথ।। ধর্মের নামে রাজনীতির নামে চললে নোংরা খেলা। সে-ই খেলায় পিষ্ট হচ্ছে সাধারণ মানুষ মেলা।। কি লাভ হচ্ছে দেশে এতো করে ওয়াজ নছিয়ত। ভোরে মুয়াজ্জিনের আযানে হয়না মসজিদে জমায়ত।। এখন ওয়াজ নছিয়তে বলেনা নামাজ রোযার কথা। ইচ্ছে মতো প্রতিপক্ষ কে গালি দেয় বক্তা।। রাজনৈতিক নেতা কল্যাণের নামে করে গলাবাজ। আসল চরিত্র তাহার হলো একজন ধান্দা বাজ।। ফেইজবুক ওয়ালেতে বাড়ছে অনেক ধর্ম প্রচারক। আসলে নয় তো তারা প্রকৃত ধর্মের বাহক।। জিয়াউল হক

প্রবাস জীবন আমাকে দায়িত্ব নিতে শিখিয়েছে।

Image
গল্পের নাম নীল জ্যাকেটঃ-  অগ্রহায়ণের শেষের দিকে বাংলাদেশে শীতের আগমনী বার্তা দরজায় কড়া নাড়ছে।সকালে ঘাসের উপর সূর্য্যের আলোতে শিশির বিন্দু চকচক করে। রৌদ্রজ্বল দিন,সন্ধ্যায় হালকা কুয়াশা নামে।মাঠে মাঠে পাঁকা ধানেভরা।কৃষক কাঁচিতে শান দিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে ধান কাঁটতে। নতুন ফসল ঘরে তুলে বিক্রি করে ছেলেমেয়েদের জন্য শীতের জামা কাপড় কিনবে। আমি এক দরিদ্র  কৃষক পরিবারের ছেলে সদ্য এস এস সি পাস করে কলেজে ভর্তি হলাম।কলেজে আমার সাথে বেশ কিছু বড়লোকের ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব হলো।তাদের সাথে আড্ডা গালগল্পে সারাক্ষণ মেতে থাকি।বড়লোক পরিবারের আয়েসি জীবন যাপন গল্প শুনে আমি দরিদ্র কৃষক পরিবারের পরিচয় গোপন করে তাদের সাথে তালমিলিয়ে আয়েসি গল্প করি।সেইদিন বন্ধুদের বলি কাল আমার বোনের জন্মদিন ছিল বাড়িতে বিশাল পার্টি হয়েছে কতলোক আসলো।সবাই দামি দামি গিফট দিলো আমার চাচা দুবাই থেকে এক খেলনা পুতুল পাঠালো,ভুটাম দাবালে গানের সাথে নাচ করে,আবার আরেক দাবে হাসে, কান্না করে, তা নিয়ে যা মজা হলো। কই আমাদের তো দাওয়াত দাওনি? আরে দাওয়াত দেয়নি কি হয়েছে তোমাদের কে নিয়ে স্পেশাল পার্টি দেবো। থাম,থাম তুর কাছে অনেক পার্...

প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফর কে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছে প্রবাসীরা।

Image
প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফর কে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছে প্রবাসীরা। দুবাই নাম আসলে সাথে সাথে বাংলাদেশীর মনে দুঃখ উতলে উঠে।দীর্ঘ আট বছর যাবত বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য সব ধরনের ভিসা বন্ধ রয়েছে।এমনকি অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের কোন সুযোগ রাখা হয়নি।আজ আট টি বছর প্রবাসে অবাস্থনরত বাংলাদেশী শ্রমিকদের কাজের পরিবর্তন কোন সুযোগ নেই।এতে সব ধরনের যোগ্যতা থাকলেও আইনের এই মারপ্যাঁচে পড়ে বাংলাদেশীরা ভালো কোন কাজে যোগদান করতে পারছেনা।আবার এইখানে অনেক বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী রয়েছে তারা স্বদেশীর উপর বেশি নির্ভরশীল আরব আমিরাতের শ্রম মন্ত্রণালয় বাংলাদেশীর ভিসা আবেদন গ্রহণ না করায় তারা নতুন করে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করতে পারছে না। এই আট বছরে কতজন কত মন্ত্রী আমলা এলোগেলো।কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি।বলতে গেলে যে লাউ সেই কদু।তবে এই ক্ষেত্রে উল্লেখ্য যোগ্য হচ্ছে গতবছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফ্রেরুয়ারী মাসে।আবুধাবির সফরকালীন সময় বেশ ঘটাকরে প্রচারিত হয়েছে এইবার ভিসা উন্মুক্ত হবে।পররাষ্ট মন্ত্রী তো বলেছেন অল ডান।দুঃখের কথা হলো এই ডানের বছর ঘুরে গেছে। বাংলাদেশীরা আশাছাড়ে না সম্প্রতি মাননী...

ভালোবাসার কবিতা তোমার আপন।

Image
"তোমার আপন" জিয়াউল হক আষাঢ়ের এই দিনে তুমি  এলে আমার ঘরে। সেই দিন হতে তোমার হাতে হাত রেখেছি ধরে। ভালোবেসে আগলে রাখি তোমারে এই বুকে। ভাবছি তাই কিভাবে সংসার আরো হয় যে সুখে। সাতটি বছর তোমার আমার এই সংসারের ফল আদিবা আদিয়াতের হাসি মুছে  দিলো চোখের জল। এই সংসারে চলতে যাচ্ছে  গেতে কতো কাঁটা। দুঃখ করোনা এই পথে আমি দিলাম হাটা। সাময়িকের দুঃখে তুমি  ভেঙ্গ না তো মন। সুখে দুঃখে ছায়া হয়ে থাকবো তোমার আপন। ৯ জুলাই২০১৯

শিশু কন্যার সামনে পিতাকে উলঙ্গ করে পিটাচ্ছে আর বাকিরা দাড়িয়ে দেখে

Image
মরেগেছে বিবেক। আজ ফেইজবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যে খানে এক কুত্তা (তাকে আমি মানুষ বল না) একজন কন্যা সন্তানের পিতাকে উলঙ্গ করে খুব পিটাচ্ছে কন্যা শিশুটি আত্ননাদ করছে বাবা কে বাঁচানোর জন্য ঐ কুত্তা হারামী অমানুষ,শিশুটির কান্না থামানোর জন্য কি উপায় অবলম্বন করছে কান্না বন্ধ না করলে আরো বেশি নেংটা করে পিটাবো কন্যাদের বাবার প্রতি দরদ বেশী থামতে চাই না কুত্তা কি করলো ঐ নিথর দেহে আঘাত করে কন্যা শিশুটির কান্না থামিয়ে দিলো বাহ বাহ কি চমৎকার কি অসাধারণ আবিস্কার। আমার তো ভাল লেগেছে আপনার শিশুটি যখন কান্না করবে তখন আপনাকে উলঙ্গ করে পেটাতে বলবেন কান্না থেমে যাবে কোন দিন কান্না করবেনা। ছিঃ ছিঃ লজ্জালাগে না এত গুলো মানুষ (আপনাদের মানুষ বলতে লজ্জালাগে) দাড়িয়ে দাড়িয়ে এমন নির্মম নিষ্ঠুর দৃশ্য দেখতে। মনে হয় সব সিনেমা দেখতেছে কারো বোঘলের তলে হাত কারো পিছনে আর কেউ কেউ গোপন অঙ্গ চুলকায় আরে আপনাদের সামনে একটা মানুষ কে উলঙ্গ করে মারতেছে তার কন্যা শিশুর সামনে। ঐ মানুষ টার কথা বাদে দিলাম কন্যা শিশুর কান্নার আওয়াজ কি দাঁড়িয়ে থাকা আপনাদের কানে যায় না অন্তর কেঁদে উঠেনা এতো নিষ্ঠুর হলেন কি করে ওখানে শতকের উপ...

বঙ্গবন্ধু আমার প্রেম

Image
আজ জাতীয় শোক দিবস একজন সাধারণ নিরাপত্তা কর্মীর সাথে বঙ্গবন্ধু।   গত দুমাস আগের কথা ছুটি শেষে বাংলাদেশ বিমানের যাত্রী হয়ে কর্মস্থল দুবাই ফিরে যাচ্ছি।যারা নিয়মিত বিমানের যাত্রী তারা অবগত আছেন বিমানের যাত্রীদের সিটের সামনে একটি ট্যাব সেট করে রাখছে যা যাত্রীদের ভ্রমণ বিরক্তি ও ক্লান্তি থেকে একটু হলেও রিলিপ দিয়েছে। আমি ট্যাব টা ওপেন করে বাংলার প্রামাণ্য চিত্র নামে ফাইলে প্রবেশ করি দেখতে পাই বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, ঐতিহাসিক বিভিন্ন স্থাপনা নিয়ে সাজানো একটি ফাইল।এই দিক ওদিক ক্লিক করি কিছু ভালো লাগে না সব গুলো এর আগে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে, হঠাৎ  চোখ পড়লো  বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত আঙুল উঁচু করা একটা ছবির উপর ২০১২ সালে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্নজীবনি পড়ার পর তারপ্রতি অসম্ভব ভক্তি শ্রদ্ধা বেড়ে যায় কোথায় বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখলে প্রেমিক চোখে থাকিয়ে থাকি তার প্রতিটা ছবি আমার কাছে এতো ভালো লাগে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না, চুলের স্টাইল, চোখে চশমা,হাতে তার বিখ্যাত পাইপ,বিদেশীদের সামনে পা তুলে বসা, সহকর্মীদের কাদে হাত রেখে কথা বলা,আবার কারো কথা মনোযোগ সহকারে শুনা,পরিবারের ছোট বড় সবার...

প্রবাস থেকে ১০০০০টাকা পাঠিয়ে বুঝেনিন ১০২০০টাকা

Image
হ্যালো প্রবাসী ভাই খবর শুনেছেন। হ্যালো প্রবাসী বন্ধুরা একটা খবর শুনেছেন।দাড়ান দাড়ান তার আগে হাত উঠান দেশে কে কে টাকা পাঠান ও মা সব হাত দেখি উপরে।এইবার নামান, কে কে টাকা পাঠান না তারা উঠান তাজ্জব একটা হাত ও উপরে উঠে নাই তার মানে সবাই টাকা পাঠান মাশল্লাহ,মাশল্লাহ। আমি একটা খবর শুনেছি তা আপনাদের বলি শুনেন বাংলাদেশ সরকার চলতি বছর ১লা জুলাই থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাস থেকে দেশে টাকা পাঠালে শতকরা ২% করে প্রণোদনা দিবে সোজা কথা একশত টাকা পাঠালে আপনাকে দিবে ১০২টাকা আবার কোন প্রকার ফি ও লাগবে না মানে প্রণোদনা থেকে কোন টাকা কাটা যাবেনা যা লাভ তা নগদ। হ্যাঁ শুনেছি তবে এইসব ঝামেলা লাগে বরং আমাদের জন্য বিমানবন্দরের হয়রানি বন্ধ করতে বলেন একটু সম্মান দিলে হলো।ভাই গো আপনারা ঝামেলা কেন মনে করেন একটু ভেবে দেখুন হিসাব করুন লাভ হবে ক্ষতি নয়। একটা সহজ হিসাব করুন একজন সাধারণ প্রবাসী প্রতিমাসে ঘর খরচ,দু ঈদের বাড়তি টাকা ,পারিবারিক ছোট অনুষ্ঠান, বিবাহ শাদী, আত্নীয় স্বজন কে সহযোগিতা নানা প্রয়োজনে দেশে টাকা পাঠাতে হয় যদি সর্বনিম্ন হিসাব দরি তিন লাখ টাকাহবে। হে প্রবাসী আপনাকে বলছি এই তিন লাখ টাকা ব্যা...

বাড্ডায় দুই শিশুর এক মা জনতা ছেলেধরা মনে করে নির্মম ভাবে গণ পিটুনি দিয়ে হত্যা করে।

Image
সব শালারা মাদারি চুদ  ধর্ষকের চিরতে পারেনা বাল। অসহায় এক মা কে পিটিয়ে হত্যা করলো কাল। অবুঝ শিশু মা হারিয়ে কেঁদে বুকটা ভাসায়। হারামিরা খুনিরা বল তারা মা পাবে কোথায়। তুই শালারা দুই দিন আগে খুন হতে দেখ দাঁড়ায়। খুব বাহাদুর হিরো সাজো এক নারি কে পিটাই।

তামিম আবার স্বরূপে ফিরবে।

Image
তামিমের পাশে আছি। চলতি বিশ্বকাপে তামিম ইকবালের ব্যাটিং  আমাদের হতাশ করেছে তার উপর আমাদের প্রত্যাশা ছিল আকাশ সমান কিন্তু তামিম ইকবাল তা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।স্বভাবতই হতাশ হওয়ার কথা।তবে তামিম কে নিয়ে পেইজবুকে যে ভাষায় তীর্যক মন্তব্য করা হচ্ছে তা মোটে কাম্য নয়।যে কোন মানুষ শুনে সহজে আহত হবে  মন খারাপ করবে।তাই হলো বেচারা তামিম মানুষের কটু কথা সহ্য করতে না পারে তার সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে। তামিম তো শুধু একদিনে একটা বিশ্বকাপের জন্য নয়।একটা টুর্ণামেন্ট বা একটা সিরিজ খারাপ লেখলে হারিয়ে যাবে না। তামিম অভিষেকের পর থেকে এই দেশের ক্রিকেট কে অনেক দিয়েছে, তার ব্যাটের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাম অন্যান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।এশিয়া কাপে যখন তামিম কে জোর করে বাদ দিতে নানা তাল বাহানা হলো তামিম তখন ও চুপ ছিল তার জবাব সেই ব্যাটে দিয়ে ছিল। আমার স্পষ্ট মনে আছে গুনে গুনে একটা একটা করে হাতের মুষ্টি থেকে আঙুল  গুলো খুলে দর্শকে প্রদর্শনের কথা। হইত তখন তামিম বলতে চেয়ে ছিল অনেক হয়েছে চুপ থাকো এইবার।আমি আশাকরি আশাবাদী তামিম পরবর্তী সিরিজে স্বরূপে ফিরে আসবে ব্যাট তুলে সমালোচনার জবাব দ...

এইটা কত টুকু সত্য মিথ্যা জানিনা।

Image
প্রবাসে বাবারা আতংকিত । পদ্মা সেতুর জন্য বাচ্চাদের মাথা প্রয়োজন এমন গুজব সারা ফটিকছড়িতে ছড়িয়ে পড়েছে অমুক নগর তমুক পুর থেকে পাঁচজন ছেলে ধরে নিয়ে গেছে আবার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেইজবুকে ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য করছে এই খবর দেখি লাইক কমেন্ট শেয়ারে ভালো মার্কেট পায়। এইটা কতটুকু সত্য মিথ্যা জানিনা আমার মতো প্রবাসীদের জানার কথা নয়।সত্য মিথ্যা উদঘাটন করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।তবে আমরা যারা প্রবাসে আছি বিশেষ করে প্রবাসের বাবারা স্বভাবতই আতংকিত বিচলিত হয়।বাচ্চাদের জন্য মন কেঁদে উঠে আমার বাচ্চাটা কতটা নিরাপদ? ঠিক মতো স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরছে কিনা আরো কত কি।যারা জেনে শুনে এইটা শুধু মজা করেন নিছক ছলনা করেন আপনাদের নিকট একটা জিজ্ঞাসা আমাদের মতো পিতাদের কথা একবার ভাববেন কল্পনায় নিজের সন্তান কে দূরে রেখে বা ভবিষৎ অনাগত সন্তানের কথা ভাবনায় রেখে কেমন লাগে অনুভূতি টা ফেইজবুকে শেয়ার করবেন। আর ফটিকছড়ির জন প্রতিনিধি প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আর্কষন করছি ঘটনাটির সত্য উদঘাটন করার জন্য।

চেঙুর পুল মুক্ত করিব।

Image
"চেঙ্গুর পুল" জিয়াউল হক ফটিকছড়িতে থানা সদর কাঞ্চন নগরে ফাঁড়ি। মধ্যখানে চেঙ্গর পুলে ডাকাত পেতে আছে আড়ি।। থানা আর ফাঁড়ির পুলিশ আছে সবাই ঘুমিয়ে। কাঞ্চন নগরের মানুষ চলাচল করে হাতে জান নিয়ে।। কাঞ্চন নগর পাইন্দং রাঙামাটির জনগণ হলে সচেতন। চেঙ্গুর পুলের ডাকাত দলের হবে ছন্দপতন।। ওরা ডাকাত ওরা সন্ত্রাস ওরা সংখ্যায় কত। হইত দশ জনের একটা দল আমরা হাজার শত।। দশ জনের কাছে জিম্নি মার খাই প্রতিদিন। গতকাল সেই আজকে আমি আগামীকাল আপনি।। প্রতিদিন মার খাবেন টাকা ইজ্জত জীবন দিবেন। না না তাহলে আজকে ঐক্যবদ্ধ জনতা শপথ নিবেন। চেঙ্গুর পুলে ডাকাত সন্ত্রাস থেকে করিব মুক্ত। পুলিশ প্রশাসন জনগণ জননেতা আজ থেকে হউন যুক্ত।। ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯

কবিতার মানুষ মান্না ভাইয়েরা এই রকম হয়।

কবিতার মানুষ মান্না ভাইয়েরা এই রকম হয়। কিছুদিন আগে মেসেঞ্জারে একটা মেসেজ পাঠালো জাতীয় কবিতা মঞ্চ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাধারণ সম্পাদক কবি মান্না ভাই তিনি আমাকে জানালেন জাতীয় কবিতা মঞ্চের  উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে একুশে বই মেলা কে সামনে রেখে বিজয় থেকে বিজয় শিরোনামে একটি কাব্যে গ্রন্থ প্রকাশ করবে আমি চাইলে দুইটা কবিতা দিয়ে অংশ গ্রহণ করতে পারি। যারা লেখালেখি করে তাদের লেখা কোন পত্রিকা ম্যাগাজিনে বা বইয়ে স্থান পেলে কি আনন্দ সেই একজন লেখক বলতে পারে আমি তার ব্যতিক্রম নয় অনাকাঙ্খিত এই সুযোগ টি পেয়ে আমার খুব আনন্দ হলো।ছব্বিশ ঘন্টা সময় নিয়ে দুই টা কবিতা লিখে দিলাম একটি বিজয় এনেছি/অপরটি বীরের মা বীরঙ্গনা।মান্না ভাই আমার লেখা কবিতা দুইটি পড়ে খুব প্রশংসা করলেন দারুণ উৎসাহ দিলেন বললেন লেখা চালিয়ে যেতে আমন্ত্রণ জানালেন কোন সন্ধ্যায় দেখা করার স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি শুনবে শুনাবে। আসলে এতক্ষণ আমার লেখাটি পড়ে মনে হচ্ছে মান্না ভাই আমার খুব পরিচিত বা আমি জাতীয় কবিতা মঞ্চ আরব আমিরাতের সাথে যুক্ত আছি আসলে এইটা সত্যি নয় কোনটির সাথে আমি সংশ্লিষ্ট নয় তবে আমি কিছু লেখতে চেষ্টা করি কবিতার মতো গল্পে...

ইয়েমেনের শিশু হত্যা বন্ধ কর।

Image
কিছু দিন আগে আকাশের দিকে থাকালাম দেখি পরিপূর্ণ একটি চাঁদ পূর্ণিমা রাত আমি যে শহরে থাকি ল্যাম্পপোষ্টের আলো আর এত ঝলমলে বিজলি বাতি চাঁদের আলো মাটিতে স্পর্স করে না।তাই প্রেমিক চোখে পূর্ণিমা আমার দেখা হয় না। সম্প্রতি যুদ্ধরত ইয়েমেনে ৮৫হাজার শিশু অনাহারে মারাগেছে খবর টি আমার হৃদয় কে নাড়া দিয়েছে ক্ষত বিক্ষত করেছে আকাশ দিকে থাকালাম দেখি ঝলমলে পূর্ণিমার চাঁদ আকাশের  চাঁদ কে রুটি নিজেকে ইয়েমেনের শিশু রূপ দারণ করলাম।  "ইয়েমেনি শিশু" জিয়াউল হক এক পূর্ণিমার রাতে আকাশের দিকে থাকিয়ে ইয়েমেনে এক শিশু বলে হে খোদা বড় রুটি টা আমাকে দাও। আমি যে কতো রাত দিন অনহারে ক্ষুদায় আমার পেটে জ্বলে। তুমি তো দয়ালু অনাহারীর দাও আহার তবে কেন আমার প্রতি অবিচার। তুমি কি দেখ না আমার হাড্ডিসার দেহ। বুকের পাজর গুলো শুকিয়ে মন মরে করে হাহাকার। তুমি আমার সৃষ্টিকর্তা তুমি আমার লালন পালনকর্তা। আমায় তো কেউ লালন করেনা পালন করে না। দু মুঠো খাবার তুলে দেয়নি ক্ষুদার যন্ত্রণায় কান্নায় চোখের পানি শেষ। তবু তোমায় মানি নেই কোন অভিযোগ। আমার যতো অভিযোগ এই দুনিয়ার নিষ্টুর শাসকের প্রতি। আমার বেঁচে থাকার প্রার্থনা...

বন্ধু কে নিয়ে লেখা কবিতা, হারিয়ে যাওয়া বন্ধু।

Image
"হারিয়ে যাওয়া বন্ধু" জিয়াউল হক বাহির আমার ঝলমল  ছড়ায় কতো আলো। মনের মাঝে আগুন জ্বলে জীবন হলো কালো। বুকের ভেতর কীসের দহন জানেনা তো কেউ, মন দরিয়ার দুঃখ নদী তুলছে ব্যথার ঢেউ। সবার মাঝে থেকে আমি  লাগে বড় একা। ভালোবাসার বন্ধু আমার কতো কাল নাই দেখা। তোমার জন্য বন্ধু আমার মনে উঠে ঢেউ।  কোথায় আছে বন্ধু আমার খবর দাও কেউ। খুঁজে পেলে বন্ধু তোমায় মিটবে মনের জ্বালা। সারা জীবন আপন করবো বদল করে মালা। কবিতা একশত সাতষট্টি ২২শে নভেম্বর ২০১৮

মা জনন্যি স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার

Image
"দরদী মা" জিয়াউল হক মা জননী স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর, দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার। মাগো তুমি আছো কতো আমার থেকে দূর।  স্বপ্নে তোমায় ডাকি ও মা মা মা করে সুর। মাগো তুমি আদর করো জড়াই রাখতে বুকে। সেই যে খোকা দূর প্রবাসে ভালোবাসায় ধুকে। মাগো তোমায় মনে পড়ে দিবস ও রাত। চোখে বাসে আদর ভরা তোমার দু হাত। মা জননী স্বর্গখনি সত্য কথা তাই। দূর প্রবাসে থেকে আজি বুঝে গেছি ভাই। ৮ই নভেম্বর২০১৮ কবিতা একশত তেষট্টি