Posts

প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফর কে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছে প্রবাসীরা।

Image
প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফর কে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছে প্রবাসীরা। দুবাই নাম আসলে সাথে সাথে বাংলাদেশীর মনে দুঃখ উতলে উঠে।দীর্ঘ আট বছর যাবত বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য সব ধরনের ভিসা বন্ধ রয়েছে।এমনকি অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের কোন সুযোগ রাখা হয়নি।আজ আট টি বছর প্রবাসে অবাস্থনরত বাংলাদেশী শ্রমিকদের কাজের পরিবর্তন কোন সুযোগ নেই।এতে সব ধরনের যোগ্যতা থাকলেও আইনের এই মারপ্যাঁচে পড়ে বাংলাদেশীরা ভালো কোন কাজে যোগদান করতে পারছেনা।আবার এইখানে অনেক বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী রয়েছে তারা স্বদেশীর উপর বেশি নির্ভরশীল আরব আমিরাতের শ্রম মন্ত্রণালয় বাংলাদেশীর ভিসা আবেদন গ্রহণ না করায় তারা নতুন করে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করতে পারছে না। এই আট বছরে কতজন কত মন্ত্রী আমলা এলোগেলো।কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি।বলতে গেলে যে লাউ সেই কদু।তবে এই ক্ষেত্রে উল্লেখ্য যোগ্য হচ্ছে গতবছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফ্রেরুয়ারী মাসে।আবুধাবির সফরকালীন সময় বেশ ঘটাকরে প্রচারিত হয়েছে এইবার ভিসা উন্মুক্ত হবে।পররাষ্ট মন্ত্রী তো বলেছেন অল ডান।দুঃখের কথা হলো এই ডানের বছর ঘুরে গেছে। বাংলাদেশীরা আশাছাড়ে না সম্প্রতি মাননী...

ভালোবাসার কবিতা তোমার আপন।

Image
"তোমার আপন" জিয়াউল হক আষাঢ়ের এই দিনে তুমি  এলে আমার ঘরে। সেই দিন হতে তোমার হাতে হাত রেখেছি ধরে। ভালোবেসে আগলে রাখি তোমারে এই বুকে। ভাবছি তাই কিভাবে সংসার আরো হয় যে সুখে। সাতটি বছর তোমার আমার এই সংসারের ফল আদিবা আদিয়াতের হাসি মুছে  দিলো চোখের জল। এই সংসারে চলতে যাচ্ছে  গেতে কতো কাঁটা। দুঃখ করোনা এই পথে আমি দিলাম হাটা। সাময়িকের দুঃখে তুমি  ভেঙ্গ না তো মন। সুখে দুঃখে ছায়া হয়ে থাকবো তোমার আপন। ৯ জুলাই২০১৯

শিশু কন্যার সামনে পিতাকে উলঙ্গ করে পিটাচ্ছে আর বাকিরা দাড়িয়ে দেখে

Image
মরেগেছে বিবেক। আজ ফেইজবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যে খানে এক কুত্তা (তাকে আমি মানুষ বল না) একজন কন্যা সন্তানের পিতাকে উলঙ্গ করে খুব পিটাচ্ছে কন্যা শিশুটি আত্ননাদ করছে বাবা কে বাঁচানোর জন্য ঐ কুত্তা হারামী অমানুষ,শিশুটির কান্না থামানোর জন্য কি উপায় অবলম্বন করছে কান্না বন্ধ না করলে আরো বেশি নেংটা করে পিটাবো কন্যাদের বাবার প্রতি দরদ বেশী থামতে চাই না কুত্তা কি করলো ঐ নিথর দেহে আঘাত করে কন্যা শিশুটির কান্না থামিয়ে দিলো বাহ বাহ কি চমৎকার কি অসাধারণ আবিস্কার। আমার তো ভাল লেগেছে আপনার শিশুটি যখন কান্না করবে তখন আপনাকে উলঙ্গ করে পেটাতে বলবেন কান্না থেমে যাবে কোন দিন কান্না করবেনা। ছিঃ ছিঃ লজ্জালাগে না এত গুলো মানুষ (আপনাদের মানুষ বলতে লজ্জালাগে) দাড়িয়ে দাড়িয়ে এমন নির্মম নিষ্ঠুর দৃশ্য দেখতে। মনে হয় সব সিনেমা দেখতেছে কারো বোঘলের তলে হাত কারো পিছনে আর কেউ কেউ গোপন অঙ্গ চুলকায় আরে আপনাদের সামনে একটা মানুষ কে উলঙ্গ করে মারতেছে তার কন্যা শিশুর সামনে। ঐ মানুষ টার কথা বাদে দিলাম কন্যা শিশুর কান্নার আওয়াজ কি দাঁড়িয়ে থাকা আপনাদের কানে যায় না অন্তর কেঁদে উঠেনা এতো নিষ্ঠুর হলেন কি করে ওখানে শতকের উপ...

বঙ্গবন্ধু আমার প্রেম

Image
আজ জাতীয় শোক দিবস একজন সাধারণ নিরাপত্তা কর্মীর সাথে বঙ্গবন্ধু।   গত দুমাস আগের কথা ছুটি শেষে বাংলাদেশ বিমানের যাত্রী হয়ে কর্মস্থল দুবাই ফিরে যাচ্ছি।যারা নিয়মিত বিমানের যাত্রী তারা অবগত আছেন বিমানের যাত্রীদের সিটের সামনে একটি ট্যাব সেট করে রাখছে যা যাত্রীদের ভ্রমণ বিরক্তি ও ক্লান্তি থেকে একটু হলেও রিলিপ দিয়েছে। আমি ট্যাব টা ওপেন করে বাংলার প্রামাণ্য চিত্র নামে ফাইলে প্রবেশ করি দেখতে পাই বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, ঐতিহাসিক বিভিন্ন স্থাপনা নিয়ে সাজানো একটি ফাইল।এই দিক ওদিক ক্লিক করি কিছু ভালো লাগে না সব গুলো এর আগে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে, হঠাৎ  চোখ পড়লো  বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত আঙুল উঁচু করা একটা ছবির উপর ২০১২ সালে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্নজীবনি পড়ার পর তারপ্রতি অসম্ভব ভক্তি শ্রদ্ধা বেড়ে যায় কোথায় বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখলে প্রেমিক চোখে থাকিয়ে থাকি তার প্রতিটা ছবি আমার কাছে এতো ভালো লাগে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না, চুলের স্টাইল, চোখে চশমা,হাতে তার বিখ্যাত পাইপ,বিদেশীদের সামনে পা তুলে বসা, সহকর্মীদের কাদে হাত রেখে কথা বলা,আবার কারো কথা মনোযোগ সহকারে শুনা,পরিবারের ছোট বড় সবার...

প্রবাস থেকে ১০০০০টাকা পাঠিয়ে বুঝেনিন ১০২০০টাকা

Image
হ্যালো প্রবাসী ভাই খবর শুনেছেন। হ্যালো প্রবাসী বন্ধুরা একটা খবর শুনেছেন।দাড়ান দাড়ান তার আগে হাত উঠান দেশে কে কে টাকা পাঠান ও মা সব হাত দেখি উপরে।এইবার নামান, কে কে টাকা পাঠান না তারা উঠান তাজ্জব একটা হাত ও উপরে উঠে নাই তার মানে সবাই টাকা পাঠান মাশল্লাহ,মাশল্লাহ। আমি একটা খবর শুনেছি তা আপনাদের বলি শুনেন বাংলাদেশ সরকার চলতি বছর ১লা জুলাই থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাস থেকে দেশে টাকা পাঠালে শতকরা ২% করে প্রণোদনা দিবে সোজা কথা একশত টাকা পাঠালে আপনাকে দিবে ১০২টাকা আবার কোন প্রকার ফি ও লাগবে না মানে প্রণোদনা থেকে কোন টাকা কাটা যাবেনা যা লাভ তা নগদ। হ্যাঁ শুনেছি তবে এইসব ঝামেলা লাগে বরং আমাদের জন্য বিমানবন্দরের হয়রানি বন্ধ করতে বলেন একটু সম্মান দিলে হলো।ভাই গো আপনারা ঝামেলা কেন মনে করেন একটু ভেবে দেখুন হিসাব করুন লাভ হবে ক্ষতি নয়। একটা সহজ হিসাব করুন একজন সাধারণ প্রবাসী প্রতিমাসে ঘর খরচ,দু ঈদের বাড়তি টাকা ,পারিবারিক ছোট অনুষ্ঠান, বিবাহ শাদী, আত্নীয় স্বজন কে সহযোগিতা নানা প্রয়োজনে দেশে টাকা পাঠাতে হয় যদি সর্বনিম্ন হিসাব দরি তিন লাখ টাকাহবে। হে প্রবাসী আপনাকে বলছি এই তিন লাখ টাকা ব্যা...

বাড্ডায় দুই শিশুর এক মা জনতা ছেলেধরা মনে করে নির্মম ভাবে গণ পিটুনি দিয়ে হত্যা করে।

Image
সব শালারা মাদারি চুদ  ধর্ষকের চিরতে পারেনা বাল। অসহায় এক মা কে পিটিয়ে হত্যা করলো কাল। অবুঝ শিশু মা হারিয়ে কেঁদে বুকটা ভাসায়। হারামিরা খুনিরা বল তারা মা পাবে কোথায়। তুই শালারা দুই দিন আগে খুন হতে দেখ দাঁড়ায়। খুব বাহাদুর হিরো সাজো এক নারি কে পিটাই।

তামিম আবার স্বরূপে ফিরবে।

Image
তামিমের পাশে আছি। চলতি বিশ্বকাপে তামিম ইকবালের ব্যাটিং  আমাদের হতাশ করেছে তার উপর আমাদের প্রত্যাশা ছিল আকাশ সমান কিন্তু তামিম ইকবাল তা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।স্বভাবতই হতাশ হওয়ার কথা।তবে তামিম কে নিয়ে পেইজবুকে যে ভাষায় তীর্যক মন্তব্য করা হচ্ছে তা মোটে কাম্য নয়।যে কোন মানুষ শুনে সহজে আহত হবে  মন খারাপ করবে।তাই হলো বেচারা তামিম মানুষের কটু কথা সহ্য করতে না পারে তার সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে। তামিম তো শুধু একদিনে একটা বিশ্বকাপের জন্য নয়।একটা টুর্ণামেন্ট বা একটা সিরিজ খারাপ লেখলে হারিয়ে যাবে না। তামিম অভিষেকের পর থেকে এই দেশের ক্রিকেট কে অনেক দিয়েছে, তার ব্যাটের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাম অন্যান্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।এশিয়া কাপে যখন তামিম কে জোর করে বাদ দিতে নানা তাল বাহানা হলো তামিম তখন ও চুপ ছিল তার জবাব সেই ব্যাটে দিয়ে ছিল। আমার স্পষ্ট মনে আছে গুনে গুনে একটা একটা করে হাতের মুষ্টি থেকে আঙুল  গুলো খুলে দর্শকে প্রদর্শনের কথা। হইত তখন তামিম বলতে চেয়ে ছিল অনেক হয়েছে চুপ থাকো এইবার।আমি আশাকরি আশাবাদী তামিম পরবর্তী সিরিজে স্বরূপে ফিরে আসবে ব্যাট তুলে সমালোচনার জবাব দ...

এইটা কত টুকু সত্য মিথ্যা জানিনা।

Image
প্রবাসে বাবারা আতংকিত । পদ্মা সেতুর জন্য বাচ্চাদের মাথা প্রয়োজন এমন গুজব সারা ফটিকছড়িতে ছড়িয়ে পড়েছে অমুক নগর তমুক পুর থেকে পাঁচজন ছেলে ধরে নিয়ে গেছে আবার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেইজবুকে ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য করছে এই খবর দেখি লাইক কমেন্ট শেয়ারে ভালো মার্কেট পায়। এইটা কতটুকু সত্য মিথ্যা জানিনা আমার মতো প্রবাসীদের জানার কথা নয়।সত্য মিথ্যা উদঘাটন করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।তবে আমরা যারা প্রবাসে আছি বিশেষ করে প্রবাসের বাবারা স্বভাবতই আতংকিত বিচলিত হয়।বাচ্চাদের জন্য মন কেঁদে উঠে আমার বাচ্চাটা কতটা নিরাপদ? ঠিক মতো স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরছে কিনা আরো কত কি।যারা জেনে শুনে এইটা শুধু মজা করেন নিছক ছলনা করেন আপনাদের নিকট একটা জিজ্ঞাসা আমাদের মতো পিতাদের কথা একবার ভাববেন কল্পনায় নিজের সন্তান কে দূরে রেখে বা ভবিষৎ অনাগত সন্তানের কথা ভাবনায় রেখে কেমন লাগে অনুভূতি টা ফেইজবুকে শেয়ার করবেন। আর ফটিকছড়ির জন প্রতিনিধি প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আর্কষন করছি ঘটনাটির সত্য উদঘাটন করার জন্য।

চেঙুর পুল মুক্ত করিব।

Image
"চেঙ্গুর পুল" জিয়াউল হক ফটিকছড়িতে থানা সদর কাঞ্চন নগরে ফাঁড়ি। মধ্যখানে চেঙ্গর পুলে ডাকাত পেতে আছে আড়ি।। থানা আর ফাঁড়ির পুলিশ আছে সবাই ঘুমিয়ে। কাঞ্চন নগরের মানুষ চলাচল করে হাতে জান নিয়ে।। কাঞ্চন নগর পাইন্দং রাঙামাটির জনগণ হলে সচেতন। চেঙ্গুর পুলের ডাকাত দলের হবে ছন্দপতন।। ওরা ডাকাত ওরা সন্ত্রাস ওরা সংখ্যায় কত। হইত দশ জনের একটা দল আমরা হাজার শত।। দশ জনের কাছে জিম্নি মার খাই প্রতিদিন। গতকাল সেই আজকে আমি আগামীকাল আপনি।। প্রতিদিন মার খাবেন টাকা ইজ্জত জীবন দিবেন। না না তাহলে আজকে ঐক্যবদ্ধ জনতা শপথ নিবেন। চেঙ্গুর পুলে ডাকাত সন্ত্রাস থেকে করিব মুক্ত। পুলিশ প্রশাসন জনগণ জননেতা আজ থেকে হউন যুক্ত।। ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯

কবিতার মানুষ মান্না ভাইয়েরা এই রকম হয়।

কবিতার মানুষ মান্না ভাইয়েরা এই রকম হয়। কিছুদিন আগে মেসেঞ্জারে একটা মেসেজ পাঠালো জাতীয় কবিতা মঞ্চ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাধারণ সম্পাদক কবি মান্না ভাই তিনি আমাকে জানালেন জাতীয় কবিতা মঞ্চের  উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে একুশে বই মেলা কে সামনে রেখে বিজয় থেকে বিজয় শিরোনামে একটি কাব্যে গ্রন্থ প্রকাশ করবে আমি চাইলে দুইটা কবিতা দিয়ে অংশ গ্রহণ করতে পারি। যারা লেখালেখি করে তাদের লেখা কোন পত্রিকা ম্যাগাজিনে বা বইয়ে স্থান পেলে কি আনন্দ সেই একজন লেখক বলতে পারে আমি তার ব্যতিক্রম নয় অনাকাঙ্খিত এই সুযোগ টি পেয়ে আমার খুব আনন্দ হলো।ছব্বিশ ঘন্টা সময় নিয়ে দুই টা কবিতা লিখে দিলাম একটি বিজয় এনেছি/অপরটি বীরের মা বীরঙ্গনা।মান্না ভাই আমার লেখা কবিতা দুইটি পড়ে খুব প্রশংসা করলেন দারুণ উৎসাহ দিলেন বললেন লেখা চালিয়ে যেতে আমন্ত্রণ জানালেন কোন সন্ধ্যায় দেখা করার স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি শুনবে শুনাবে। আসলে এতক্ষণ আমার লেখাটি পড়ে মনে হচ্ছে মান্না ভাই আমার খুব পরিচিত বা আমি জাতীয় কবিতা মঞ্চ আরব আমিরাতের সাথে যুক্ত আছি আসলে এইটা সত্যি নয় কোনটির সাথে আমি সংশ্লিষ্ট নয় তবে আমি কিছু লেখতে চেষ্টা করি কবিতার মতো গল্পে...

ইয়েমেনের শিশু হত্যা বন্ধ কর।

Image
কিছু দিন আগে আকাশের দিকে থাকালাম দেখি পরিপূর্ণ একটি চাঁদ পূর্ণিমা রাত আমি যে শহরে থাকি ল্যাম্পপোষ্টের আলো আর এত ঝলমলে বিজলি বাতি চাঁদের আলো মাটিতে স্পর্স করে না।তাই প্রেমিক চোখে পূর্ণিমা আমার দেখা হয় না। সম্প্রতি যুদ্ধরত ইয়েমেনে ৮৫হাজার শিশু অনাহারে মারাগেছে খবর টি আমার হৃদয় কে নাড়া দিয়েছে ক্ষত বিক্ষত করেছে আকাশ দিকে থাকালাম দেখি ঝলমলে পূর্ণিমার চাঁদ আকাশের  চাঁদ কে রুটি নিজেকে ইয়েমেনের শিশু রূপ দারণ করলাম।  "ইয়েমেনি শিশু" জিয়াউল হক এক পূর্ণিমার রাতে আকাশের দিকে থাকিয়ে ইয়েমেনে এক শিশু বলে হে খোদা বড় রুটি টা আমাকে দাও। আমি যে কতো রাত দিন অনহারে ক্ষুদায় আমার পেটে জ্বলে। তুমি তো দয়ালু অনাহারীর দাও আহার তবে কেন আমার প্রতি অবিচার। তুমি কি দেখ না আমার হাড্ডিসার দেহ। বুকের পাজর গুলো শুকিয়ে মন মরে করে হাহাকার। তুমি আমার সৃষ্টিকর্তা তুমি আমার লালন পালনকর্তা। আমায় তো কেউ লালন করেনা পালন করে না। দু মুঠো খাবার তুলে দেয়নি ক্ষুদার যন্ত্রণায় কান্নায় চোখের পানি শেষ। তবু তোমায় মানি নেই কোন অভিযোগ। আমার যতো অভিযোগ এই দুনিয়ার নিষ্টুর শাসকের প্রতি। আমার বেঁচে থাকার প্রার্থনা...

বন্ধু কে নিয়ে লেখা কবিতা, হারিয়ে যাওয়া বন্ধু।

Image
"হারিয়ে যাওয়া বন্ধু" জিয়াউল হক বাহির আমার ঝলমল  ছড়ায় কতো আলো। মনের মাঝে আগুন জ্বলে জীবন হলো কালো। বুকের ভেতর কীসের দহন জানেনা তো কেউ, মন দরিয়ার দুঃখ নদী তুলছে ব্যথার ঢেউ। সবার মাঝে থেকে আমি  লাগে বড় একা। ভালোবাসার বন্ধু আমার কতো কাল নাই দেখা। তোমার জন্য বন্ধু আমার মনে উঠে ঢেউ।  কোথায় আছে বন্ধু আমার খবর দাও কেউ। খুঁজে পেলে বন্ধু তোমায় মিটবে মনের জ্বালা। সারা জীবন আপন করবো বদল করে মালা। কবিতা একশত সাতষট্টি ২২শে নভেম্বর ২০১৮

মা জনন্যি স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার

Image
"দরদী মা" জিয়াউল হক মা জননী স্বর্গখনি নাই তুলনা তাঁর, দুনিয়াতে সেই অভাগা মা বেঁচে নেই যার। মাগো তুমি আছো কতো আমার থেকে দূর।  স্বপ্নে তোমায় ডাকি ও মা মা মা করে সুর। মাগো তুমি আদর করো জড়াই রাখতে বুকে। সেই যে খোকা দূর প্রবাসে ভালোবাসায় ধুকে। মাগো তোমায় মনে পড়ে দিবস ও রাত। চোখে বাসে আদর ভরা তোমার দু হাত। মা জননী স্বর্গখনি সত্য কথা তাই। দূর প্রবাসে থেকে আজি বুঝে গেছি ভাই। ৮ই নভেম্বর২০১৮ কবিতা একশত তেষট্টি

আলোকিত রবার বাগান।নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান।

Image
"আলো আসবে" জিয়াউল হক গল্প বলি এক জনপদ দু পাশে গ্রাম আলো। মধ্যখান পাহাড় জঙ্গল অন্ধকার পথ কালো। অন্ধকার পথ অন্ধকার পথ হাহা করে মন।  কেমন করে দিব পারি এই পাহাড় বন। আধার পথে কে জ্বালাবে রাস্তার দারে আলো। মুছে দেবে সড়ক বাতি আধার পথের কালো। আমরা জাগি আছি ভাই মানব কল্যাণ সংস্থা। রাখতে পারেন ভাই বন্ধু এইখানেতে আস্থা। ও হে ভয় নেই চলাচলে নিশিত পথের যাত্রী। জ্বলবে আলো পাহাড় জঙ্গল আধার কালো রাত্রী। সন্ধ্য হলে আধার গুছে জ্বলবে সড়ক বাতি। নিরাপদ স্বস্তি নিয়ে চলি দিবা রাতি। প্রকল্পর নাম আলোকিত রাবার বাগান। নিরাপদে কাঞ্চন নগর যান। ২১অক্টোবর ২০১৮ কবিতা একশত সাতান্ন

মাশরাফি বিন মুর্তজা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে নড়াইল আসনের জন্য মনোয়ন ফরম সংগ্রহ করেছে।

Image
"দৃষ্টিভঙ্গি বদলায়" সবাই ভাল চাই দেশের মঙ্গল চাই দেশ ভালভাবে চলুক দূর্নীতি লুপাট কালোবাজারি ধান্দাবাজ টেন্ডারবাজীর অবসান চাই।আপনি দেশের ভালবন্ধ সব মানুষ কে জিজ্ঞাস করেন কেউ দূর্নীতি,সন্ত্রাসী,হত্যা,লোপাট, চাই না। এইসব কারা করে আমরা সাধারণত আঙ্গুল তুলি রাজনীতিবিদের দিকে তাদের ছায়াতলে থেকে অসাধু সরকারি কর্মকর্তা,দলীয় সন্ত্রাসী ও কিছু চামচা শ্রেণীর অমানুষ।এই গুটিকয়েক মানুষের কাছে পাড়া/মহল্লা গ্রাম ইউনিয়ন উপজেলা জেলা,তথা রাষ্ট্র জিম্মি। কেউ সন্ত্রাস,দূর্নীতি, হত্যা,লোপাট পছন্দ করে না সবাই মনে করে রাজনীতি এর জন্য দায়।রাজনীতি আর রাজনীতিবীদ রা বদলালে পুরা সমাজ রাষ্ট বদলে যাবে।এখন লাখ টার প্রশ্ন কে বদলাবে এই ঘুণে ধরা রাজনীতি কে দেশে কি ভাল মানুষ নাই নিশ্চয়ই আছে তারা চাইলে এইদেশ কে বদলাতে পারে সুন্দর সুষ্ঠু ধারায় সবার জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারে সর্বপরি  মানুষ কে ভালবাসবে। তারা কোথায় কেন আসেনা রাজনৈতিক দলে। এর জন্য দায়ী আমরা সাধারণ জনগণ যদি পাড়ার কোন একজন নামাজী শিক্ষিত সৎ লোক মেম্বার হতে চাই আমরা বলি ওনি শিক্ষিত লোক ভাল লোক এইসব তার কি দরকার তাকে আমরা নেতা বানাতে...

আজ বাধ ভেঙ্গে দলে দলে ছুটে ছুটে আয়......

Image
একটি জাগ্রত কবিতা জেগে উঠো আছি তোমার অপেক্ষায়....... "বোধদয়" জিয়াউল হক আজ বাধ ভেঙ্গে দলে দলে ছুটে ছুটে আয়। শিকল খুলে হাত টা তুলে মিছিলে তে যায়। কতো আরো বন্দি করে রাখবি যে ঘরে। ঘুরবো আমি দেখবো আমি মুক্তির মিছিল দরে। আমি জানি আদি পিতা জানি মুসলিম পিতা। এইবার খুঁজি আমার দেশের কে সেই জাতির পিতা। দেশটা এলো  কেমন করে কারা করল  স্বাধীন। এইবার আমি জেনে নিব ছিলাম কাহার অধীন। বুকের তাজা রক্ত দিলো জীবন দিলো যারা। ভাষার লড়াই স্বাধীন সংগ্রাম বিজয় আনলে কারা। এইখানে কেন উড়েনা তো লাল সবুজের নিশান। আমার কন্ঠে সুর উঠেনা সোনার বাংলা গান। এই সব প্রশ্ন উত্তর দাও জানাও সত্যে ইতিহাস। মিথ্যা জেনে কেন থাকবো অন্যে কারো দাস। কোরান হাদিস সবই শিক্ষায় হবো মোরা শিক্ষিত। শিক্ষার আলো চড়াই গড়িব সমাজ আলোকিত। বাংলা গণিত ইংরেজি কে করে দাও মুক্ত। ডাক্তার মাষ্টার ইঞ্জিনিয়ারে আমরা হবো যুক্ত। ৬ই নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত বাষট্টি

প্রেমের কবিতা স্বপ্ন ছিল তোমায় নিয়ে

Image
"প্রেমের জ্বালা" জিয়াউল হক পাখির মনে মন মজিয়ে হলোরে কোন জ্বালা, ভালোবাসা দেয়নি পাখি দিলো কাঁটার মালা৷ যত্ন করে, তোরে পাখি রাখলাম মনের ঘরে। ভালবাসার দাগা দিয়ে কেন গেলে ছেড়ে। স্বপ্ন ছিল তোমায় নিয়ে বাঁধব সুখের ঘর। তুমি আমায় কেমন করে করে দিলে পর। তুমিহীনা বিরহ মজি তুমি মজো সুখে। আমার বুকে পাথর দিয়ে আছ কার বুকে। তুমি পাখি এত নিঠুর বুঝলে না এই মন। শূন্যে কাঁচা দেখে দেখে হবে যে মরণ। ১লা নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত একষট্টি

কষ্টের কথা ছন্দে ছন্দে

Image
যাদের মনে কষ্ট তাদের জন্য নিবেদন। "দুঃখবোধ" জিয়াউল হক দুঃখ আপন সঙ্গের সাথী সঙ্গে থেকে ঘুরে। জনম সাথী  দুঃখ আমার ছাড়ে না তো মোরে। জনম জনম সাথে থেকে বসত করে বুকে। বুকের ভিতর ময়না পাখি ছটফট করে শোকে। আকাশ জুড়ে  জোসনা তারা ঝলমল চাঁদের আলো। আমার জীবন দুঃখ ভরা মেঘে ঢাকা কালো। সবারে আমি ভালবাসি করি না তো ক্ষতি। কেন সবাই দুঃখ দিয়ে থামায় জীবন গতি। ইচ্ছে করে আকাশেতে পাখির মতো  উড়তে। দুঃখ ছেড়ে মুক্ত হয়ে সুখি জীবন গড়তে।  ৫ই নভেম্বর ২০১৮ কবিতা একশত ষাট 

প্রবাসীদের জন্য নিবেদন কবিতা প্রবাস

Image
"প্রবাস" জিয়াউল হক দেওয়ালহীন এক জেলখানা নাম তার প্রবাস। সভ্য এই পৃথিবীতে আমরা নব্য দাস। আমাদের কর্ম দাতা তিনি হুকুম দার। ইচ্ছা অনিচ্ছা ভাল লাগা সবই তার। তার পরিবার পরিজনের আমি সেবা দাসী। সব অন্যায় সহ্য করি  আমার পরিবারের  ফুটাতে হাসি। কবিতা একশত ঊনষাট  ৩০শে অক্টোবর ২০১৮

মানিক পুরের কৃষকের ধানের মুঠো পড়েনি উত্তর চট্টগ্রামে এমন দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কম আছে

Image
মানিক পুর মানিক পেয়ে গেল। মানিক পুর নাম টা কে রাখলেন জানি না জিনি এই নামকরণ করেছেন হইত তিনি জানতেন এইখানে মানিক আছে গুপ্ত ধন আছে।এই এলাখার মানুষ খুব কর্মীক পরিশ্রমী মাটি তে সোনা ফলায় মানিক পুর বিলের সোনালী ধান ধুরুং খালে চরের মুলা বেগুন শাক সবজি সেই তো দেশ বিখ্যাত।প্রাকৃতিক দিক দিয়ে সবুজ শ্যামল পাহাড় পর্বত সমতল আকাঁবাকা রাস্তা পাহাড় আর ধুরুং খালের মিতালী এক নৈস্বর্গিক রূপ। এই চূড়ান্ত অপরূপ দৃশ্যটা অবলোকন করতে হলে নিজেকে আবিস্কার করুন বাইন্যেরছোলা - মানিক পুর সেতুর উপর দাঁডিয়ে। যে দিকে থাকাবেন সেই দিকে চোখ আটকে যাবে পাহাড় নদী সবুজে অরণ্যে পাখির  কিচিরমিসির শব্দ সৃষ্টিকর্তার এক অপরূপ দান। মানিক পুর প্রকৃত উন্নয়ন থেকে দীর্ঘকাল বঞ্চিত ছিল রাস্তাঘাট, বিদ্যুত,কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  ছিল না অথচ মানিক পুরের কৃষকের ধানের মুঠো  পড়েনি উত্তর চট্টগ্রামে এমন দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কম আছে ।তারা এইবার ঘুরি দাঁড়াতে চাই এলাখার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের সহযোগিতা ও মাষ্টার রুহুল আমিন/মাওলানা আনিছুর রহমান চৌধুরীর প্রচেষ্টায়  মানিক পুর স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা হল ছেলে মেয়...

আশার আলো

Image
আশার আলো। শাহান শাহ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজ ভান্ডারী উচ্চ বিদ্যালয়। কাঞ্চন নগরের আরেক টি উচ্চ বিদ্যালয় হচ্ছে শুনে খুব আনন্দ লাগছে ভাল লাগছে অনেক খুশি হলাম।বিশাল এলাখা এক প্রান্তে একটি মাত্র উচ্চ বিদ্যালয় ব্যাপার টা যেন কেমন এই কেমন থেকে আমরা শীঘ্রই মুক্তি পাচ্ছি আমাদের মুক্ত করছে মাইজ ভান্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি বাংলাদেশের মানিক পুর শাখা ও এলাখার সর্বস্তরের জন সাধারণ কাঞ্চন নগর রক্তছড়ি কুলে দায়রা শরিফের পাশে নিজস্ব জমিতে আজ শাহান শাহ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজ ভান্ডারী উচ্চ বিদ্যালয় এর ভবন নির্মাণের শুভ উদ্বোধন হবে।শিক্ষার গ্রহণের সুযোগ থেকে পিছিয়ে থাকা কাঞ্চন নগরবাসীর জন্য সু খবর আর কি হতে পারে তাই আমি এই খবরে আনন্দিত উচ্ছ্বসিত ।যতটুকু জেনেছি আগামী ২০১৯ সাল জানুয়ারি থেকে বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে। সকল শিক্ষার্থী শিক্ষক বিদ্যালয় প্রতিষ্টার কলা কৌশলীদের জন্য আগাম শুভেচ্ছা অভিনন্দন ভালবাসা অবিরাম। আমার ভাল লাগে কাঞ্চন নগরের প্রতিটা প্রান্ত আলো বাতাস মাটি রাস্তাঘাট নদী নালা ঘুরে বেড়ানো সেই পুরানো নেশা হঠাৎ প্রবাসী হয়ে গেলাম আমার প্রবাসী সকল বন্ধুরা আমার স...

প্রবাসীর দেশে যাওয়া ও ফিরে আসার গল্প...

Image
"যাত্রা" জিয়াউল হক দেশে যাওয়ার আনন্দ ফিরে আশার দুঃখ অনুভব হয় না। দেড় যুগের যাত্রায় সেই নতুন কি বিমান ভ্রমণের ক্লান্তি,ভোগান্তি আগের মত প্রতিবাদী হয় না। প্রথম বার যখন আমি দেশে যায় তার ছয় মাস আগে থেকে ফোন করে করে সবাই কে জিজ্ঞেস করলাম কার কি লাগবে। কত কি সেই তো বলে শেষ করা যাবে না। নিজের সবটুকু উপার্জন দিয়ে চেষ্টা করেছি সাধ্যের মধ্যে ছিল না তাই অনেকের কিছু কিছু চাওয়া পূরণ হয়নি। ভিষণ রাগ অভিমান মনের মাঝে বদলে যাওয়ার মুখোশ সেই দিন দেখেছি। শুধু একটি মানুষ কে খুশি করতে পেরেছি। অথচ তার জন্যে তেমন কিছু নেওয়া হয়নি তারপর তিনি খুশি মহাখুশি। কে সেই জানেন মা আমার মা। প্রবাসীদের দেশে যাওয়া ফিরে আশার গল্পটা অনেকের এমন  কেউ নতুন করে জানে কেউ পুরাতন অভ্যস্ত।  ২৫শে অক্টোবর ২০১৮ কবিতা একশত আটান্ন

চাটগাঁইয়া কবিতা....নোয়া পয়সা....

Image
"নোয়া পয়সাওলা" জিয়াউল হক টিয়া অলি হতো মিয়া  পিছুদি ঘুরে। বেনামীর নাম ধরে  গান গাইয় সূরে সূরে। দেশের মাঝে ভাল মানুষ ভাল নাই। টিয়া খাই চুর বাইটপারের গুণ গাই। ঘুষ খাই চুরি গরি টিয়া কামাই দু চার পয়সা দান গরি সাজি যায় হাতেমতায়। আগে কি আচিল  বেমালুম যায় ভুলি বস্তা বইতু সারাদিন খাতুন গঞ্জের খুলি। শিক্ষাদীক্ষা ন তাকিলে হইয়ি শিক্ষাবিদ। রাজনৈতিক সমাজপতি আরো হত গীত। চারিকিনের দি চ গো নোয়া পয়সাওলা। তারার এইসব কান্ড খাচিত দেখিলি গাত উডে জ্বালা। চাটগাঁইয়া কবিতা ছয়। ১৭ই অক্টোবর ২০১৮

চাটগাঁইয়া ভাষার কবিতা

Image
চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে প্রবাসী হওয়ার কারণে ভিন্ন অঞ্চলের মানুষ ভিন্ন ভাষাভাষীদের সাথে প্রতিদিন মিলিত হই।অনেকে আমাদের চট্টগ্রামের ভাষা পছন্দ করে ভাল লাগে বলে জানায়।আমার ভাললাগে এই ভাষায় কথা বলতে লেখতে, তাই চট্টগ্রামের প্রবাসী বন্ধুদের জন্য আঞ্চলিক ভাষায় নিবেদন..... "বিদেশীয়ালা" (এক) জিয়াউল হক বিদেশত থাকি মন খারাপ হয় বাড়ি কথা ভাবি। মনে মনে কয় সারাক্ষণ হত্তে তুই বাড়িত যাবি। মনরে আই কেনে বুঝায় বাড়িত যন কি এত সোজা। টিয়া পয়সা কামায়েরে বাঁধন পরিবু বরো অগু কোজা। ভিসা আসছি কত খুশি হয়ই জুলুস করি আত্নীয় স্বজন আরে দিয়ি বাড়ায়। যখন বিমানত বইয়। তখন বুঝি আয় কি হারায়। বিদেশ আইসুম টিয়া কামায়ুম বরো বরো কত স্বপ্ন দেইখি। টিয়া কামান কত কষ্ট বিদেশত আই শিক্কি। বিদেশ হল খোলামেলা দেয়াল ছাড়া জিয়ল খানা। কাজ কামে বন্দি তাইবে এর বাইরে যন মানা। কাজকাম ছাড়ি রুমে আই ভাত পানি খাই। বিছানত শুই শুই মোবাইল টানি মা বাপের ছবি চাই। মাস শেষে বেতন পাই বাড়িত টিয়া পাঠায়। চিবিচাবি কষ্ট গরি কিছু টিয়া জমায়। এন গরি ...

বাংলা কবিতা উদ্দেশ্য নেই

Image
"উদ্দেশ্যে নেই" জিয়াউল হক একেক টা বাস আসে কেউ উঠে নামে যাত্রী আর খুলির পদচারণা মুখরিত। সবার যার যার মতো ছুটে চলে উদ্দেশ্য লক্ষ্য যে খানে সেই যাওয়ার কথা। কেউ কপালে হাত রেখে বলে ইস এক মিনিটের জন্য হারালাম।  আবার বাস এলো সেই চলে যায় তার গন্থব্য। হইত কয়েক মিনিটের  দেরি। এই বিড়ম্বনা সেই হতাশ তারপরও তো সেই কর্মে পিড়ে,বাড়ি ফিরে,নীড়ে ফিরে। এই হল প্রতিদিনের নিয়মের ষ্টেশন,বাস ষ্টেশন আমি ও প্রতিদিন এইখানে আসি তবে কোথাও যেতে নয় দেখতে। মানুষের ছুটাছুটি কর্মব্যস্ততা কবিতা একশত ছাপান্নো  ৯ই অক্টোবর ২০১৮

সবুজে ধুরুং

Image
"সবুজে ধুরুং" জিয়াউল হক কাঞ্চন নগরের ধুরুং খালের চরে কৃষক,কৃষাণি নেমে পড়েছে। সারদিন পরিশ্রম করে দু খুল সবুজে ভড়েছে। শিশির ভেজা সকাল বেলা কি দারুণ ধুরুং চর আজ। দু খুলে ভীড় জমেছে দেখে লাল সবুজের সাজ। ধুরুংখাল সোনা চর সোনা ফলে এই মাটিতে  সেই সুগন্ধ সৌরভ গৌরব  ছড়িয়েছে সারাদেশেতে নানান রকম ফল ফলাদি শাক সবজি ভরা। ঐতিহ্যবাহী কাঞ্চন নগর  মুলো বেগুন তার নামকরা। হাট বাজারে লাগেনা যেতে বেপারি ঘুরে ক্ষেতের পাশে কৃষক ন্যায় দামে সবজি বেচে  টাকা গুণে ঘরে আসে। কবিতা একশত পঞ্চান্ন ৭ই অক্টোবর ২০১৮

বলছি হে ভাই শুনো

Image
এক কাছের বন্ধু টাকা চাইল কিন্তু দিতে পারিনি তবে আমার যা আছে তা দিলাম ছন্দে ছন্দে। "কর্জ" জিয়াউল হক বলছি হে ভাই শুনো তোমায় দিতে পারব না টাকা। এই কারণে আমায় তুমি করিও না বকা ঝকা। কথা যখন দিলাম আমি সত্যি তোমায়  দিতাম ধার। মধ্য মাসে ঝামেলা পড়ে করতে পারছিনা উপকার। মনে আছে এখনও বিপদ আপদে তোমার ধার দেনা। ভাবনা তো কভু এমন বিপদে বন্ধু হল চেনা। সত্যি বন্ধু লজ্জিত দুঃখিত ছিল না তো কিছু জমা। বন্ধুর বিপদে লাগেনি নিজ গুনে কর ক্ষমা। কবিতা একশত চুয়ান্ন ৬ই অক্টোবর ২০১৮

হায় হায় কোটা গেল

Image
"হায় হায় কোটা গেল"  বাংলাদেশে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে সারাদেশের চাকরি প্রার্থী আর ছাত্রদের আনন্দোলনের ফলে কোটা বাতিল হয়েগেল। আজ সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে চূডান্ত ভাবে জানিয়ে দিল কোটা ওয়ালা বোল্ড আউট।কোন কোটা চলবে না মেধা চলবে। এতে কোটা বিরুদ্ধে আনন্দোলনকারীরা খুশি হল নাকি ভেজার হল কিছু বুঝলাম না। খুশি হলে নিশ্চয় আনন্দ মিছিল করত প্রধানমন্ত্রী কে ধন্যবাদ দিত।যতটুকু জেনেছি তারা নাকি বুঝতেছে ব্যাপার টা কি।এর কারণ কি? চাইলাম মেঘ এখন দেখি ঝুম ঝুম বৃষ্টি। সংস্কার চাইল আর সরকার বাহাদুর বাতিল করে দিল একেবারে ক্লিন বোল্ড। কোথায় বুঝতে যায় কার কাছে বুঝে দেশবাসী  অবগত আছে মালুম আছে।আশাকরি সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা পায়ে পায়ে নকে নকে নজর রাখছে। এইদিকে মুক্তিযুদ্ধার ছেলে মেয়ে নাতিপুতিরা ভেজাল লাগাল সরকারি চাকরিতে ৩০%কোটা বাতিল তারা মেনে নিতে পারছেনা খুব ব্যাতিত পূর্বে হুমকি ছিল মুক্তিযুদ্ধ কোটা বাতিল হলে আনন্দোলন করবে। কোটা বাতিলের পরের দিন প্রজ্ঞাপন জারি এই যেন কফিনের শেষ পেরেক ডুকিয়ে দিল হায়, হায় কি হল, গেল গেল সবই। রাস্তায় নামল জনা কয়েক মুক্তিযুদ্ধার নাতীপুত...

প্রিয় ক্যাপ্টেনের জন্মদিনের নিবেদন ।

Image
প্রিয় ক্যাপ্টেনের জন্মদিনের নিবেদন। "মাশরাফি" জিয়াউল হক আমার দেশে আছে ক্যাপ্টেন একজন যে খেলায় ও জিতে, হারলে জিতে মানুষের মন। মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে ভেঙ্গে যায়নি কভু পা দুটি সোজা করে ছুটেছে বলে হে প্রভু। মেধা আর শ্রম দিয়ে হলে দলের ভাইজান দেশ বিদেশের সবাই তোমায় করে সম্মান। হাজার তরুণ স্বপ্ন দেখে রাশি রাশি আমি ও হব একদিন মাশরাফি। কবিতা একশত তিপ্পান্ন  ৫ই অক্টোবর ২০১৮

কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম

Image
"কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম" জিয়াউল হক আমার গ্রাম আমার প্রাণ কাঞ্চন নগর প্রিয় নাম। তার আলো বাতাস নিয়ে বাঁচে আমার প্রাণ। আমি যেতায়,হেতায় যায় যত দূরে ফিরে আসলে গাঁয়ে মন যায় জুড়ে। কিচিরমিচির পাখির ডাক সবুজে ঘেরা মাঝখানে সমতল চতুর্দিকের পর্বতের ভেড়া। খালবিল নদী নালা ছড়া ধুরুং খালের দুকূল ফসলে ভরা। সারাদিন মাঠেঘাটে কাজ করে চাষী উন্নয়নে অবদান রাখছে প্রবাসী। শিক্ষায় দীক্ষায় গাঁয়ের ছেলে মেয়ে নাম করে সুফল সবার ঘরে ঘরে। কত উন্নয়ন রাস্তাঘাট হয়েছে পরিবর্তন রাতে জারি সারি মাইজ ভান্ডারী গানে ভরে মন। ধুরুং খালের উপর  হয়েছে সেতু ছুটে চলছে যে যেতায় বাধা নেই তো। রাবার বাগান,কর্ণফুলী চা বাগান বাইন্যের ছোলা,ধুরুং ব্রীজ বিনোদনের স্থান প্রকৃতির অপরুপ খেলা দেখে যান। আমার গ্রামের বলার মত আছে আরো কত শেষ হবে না লেখে বাড়ায় কবিতার লাইন যত। এই গ্রাম নিয়ে অবহেলা করবে না কেউ আমন্ত্রণ জানাই সুযোগ পেলে একবার ঘুরে যেও। কবিতা একশত বায়ান্ন ২৮শে সেপ্টেম্বর ২০১৮

"জয় হবে নিশ্চয় "

Image
জিয়াউল হক অনেক পাকির মাঝে এক বাঙ্গালীর হাসি আরেক বার এমন হাসির অপেক্ষায় আছি। জয়,জয় হবে নিশ্চয় আঠারের এশিয়া কাপ যেন আমাদের হয়। দুবাইয়ের গ্যালারিতে আছি আমরা প্রবাসী জয় বাংলা,জয় বাংলা বলে দিব নাচি। চার,ছক্কা,উইকেটে উল্লাসে উৎসাহ দিব মোরা পাশে থেকে। ওরে ভয় নেই টাইগার বাহিনী আজ রচিত হবে নতুন কাহিনী। তামিম,সাকিব নাই তাতে কি লিটন,সৌম্য হবে অদম্য স্বপ্ন দেখি। মাহমুদুল্লাহ,মুশফিকে,মেহেদি ভরসা তারা পূরণ করবে মনের আশা। রুবেলের গতি মোস্তাফিজের কাটার ইন্ডিয়ার ব্যাটিং হবে চারকার। উঁচিয়ে দরবে মাশরাফি আঠার সালের এশিয়া কাপের ট্রফি। কবিতা একশত বয়ান্ন ২৭শে সেপ্টেম্বর ২০১৮

কানে কানে কথা কয় নারী.........

Image
কান কথা নিয়ে এইবারের আঞ্চলিক ভাষায় নিবেদন "কান কথা" জিয়াউল হক কানে কানে কথা কয় নারী ন গইজ্জু মন ভারী। ভাল মত থাক মিশি ন গইজ্জু কানে কানে পিসি পিসি। বউ শাশুড়ি যদি থাক মিলেমিশি সুখ আইবি ঘরত দিবানিশি। কি লাভ ঘরের কথা পররে কয় মানুষ হুনি তো মজা লয়। আরো কিরে হাচা মিচা তাল মিশায় পাড়া পাড়া ঢোল বাজাই। বাইজ্জুক কথা আর কান ফুসন্নি এই দুয়েন হইল নীরব খুনি। মাইনষ্যুর দুয়ারত বয় পান চাবাই চাবাই ঘরের কথা কয় প্যাচ লাগাই কি পাইলে শান্তি, আরে হচে সৃষ্টি গরি অশান্তি। আঞ্চলিক কবিতা চার ২৫ই জুলাই ২০১৮

নয়নে নয়নে দেখা হয় তোমারে।

Image
"হৃদয়ে নাম" জিয়াউল হক কাগজে কলমে লিখিনি এই জনমে। হৃদয়ে লিখি একটি কবিতা সেই কবিতার ছন্দে ছন্দে সবই তোমার কথা। নয়নে নয়নে দেখা হয় তোমারে হাওয়াই উড়াই স্বপ্নের ডানেরে। তুমি আমার নিঃশ্বাস দমে দমে প্রতিক্ষণে ক্ষণে ভালবাসা জমে। কাগজে কলমে লিখিনি এই জনমে। কবিতা একশত আটচল্লিশ ২৩শে আগষ্ট ২০১৮

একটি মেয়ে দৌড়ে বাসে উঠে বৃষ্টিতে অর্ধেক ভিজে.............

Image
"সহযাত্রী" জিয়াউল হক ঈদের বাকি আর দুই দিন কেনাকাটা হয়নি সকালে বান্দরবান থেকে চট্টগ্রাম শহরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম। চট্টগ্রাম থেকে কেনাকাটা সেরে আবার গ্রামের বাড়ি যেতে হবে সন্ধ্যার আগে। আমার কাছে কেনাকাটা সব চেয়ে খুব কঠিন মনে হয় দোকানদারের সাথে দর কষাকষি খুব বিরক্ত লাগে, না করে কোন উপায় নেই এক হাজার টাকার কাপড় পাঁচ হাজার টাকা হাকাতে তাদের বাধে না আবার ঈদের মৌসুম একদিকে টিপ টিপ বৃষ্টি দুশ্চিন্তায় আছি কি করে কি করব। বান্দরবান থেকে বাসে যাত্রা করলাম আমার পাশে সীট খালি ব্যাগ টা ওখানে রাখলাম সামনে একটি কাউন্টার থেকে যাত্রী উঠাবে তারপর বিরতিহীন চট্টগ্রাম শহরে। নিদিষ্ট কাউন্টারে গেয়ে বাস থামে একটি মেয়ে দৌড়ে বাসে উঠে বৃষ্টিতে অর্ধেক  ভিজে যা তা অবস্থা হাতে একটি  ট্রাভেল ব্যাগ আমার পাশে সীটে এসে বসল। হাত ব্যাগ থেকে মোবাইল বাহির করে মোবাইলের সুইচ বন্ধ করে দিল দেখতে খুব ক্লান্ত, মনে হয় অনেক রাত ঘুমাইনি সীটে হেলান দিয়ে চুল বিলিয়ে দিল। তিন ঘন্টার যাত্রা বাস দ্রুতগতিতে ছুটে চলে এই প্রথম কোন অপরিচিত মেয়ের পাশে বসলাম ডান চোখে  বান্দরবানের পাহাড়ের অপার সৌন্দর্য আর বাম চোখে ...

বঙ্গবন্ধু পরিষদ দুবাই আয়োজন করে ডাউ ক্রোজ নৌভ্রমণ উপলক্ষ্য চট্টগ্রাম মহানগর যুব লীগের আহবায়ক মহিদ্দীন বাচ্চু

Image
"নৌভ্রমণ" জিয়াউল হক রাজা রাজ্য পরিচালনা করতে করতে  ক্লান্ত হলে ভ্রমণে বাহির হত আনন্দ বিনোদন ব্যবস্থা করতেন রাজা বাদশাদের ভ্রমণের পছন্দের তালিকায় নৌ-বিহার ছিল অন্যতম । সুন্দরী রাণী উজির নাজির সেনাপতি বাদ্যদল তার সঙ্গী হতেন আনন্দ উল্লাস তিনি করতেন সেবা দাসীরা খেদমতে মশগুল থাকতেন। রাজা বাদশার যোগ আর নাই দিন বদলেছে তবে রাজা বাদশাদের শখের নৌ-বিহার রয়ে গেছে ইচ্ছে করলে যে কেউ নৌ-বিহারে যেতে পারেন সাথে তাদের পরিবার পরিজন সঙ্গীনিদের নিতে পারেন জন্মদিন,বিবাহ,যে কোন উৎসব আয়োজন দলীয় আলোচনা সংবর্ধনা নেতারা কর্মীদের সাথে নিয়ে আনন্দ উৎসব করে মন কে চাঙ্গা করে। গত শুক্রবার রাত নয় টা বঙ্গবন্ধু পরিষদ দুবাই আয়োজন করে ডাউ ক্রোজ নৌভ্রমণ উপলক্ষ্য চট্টগ্রাম মহানগর যুব লীগের আহবায়ক মহিদ্দীন বাচ্চু ভাই তিনি সম্প্রতি দুবাই ভ্রমণে আসে মূলত ওনাকে আনন্দ দেওয়ার জন্য পরিষদের নেতাদের সাথে আমরা কর্মীরা সঙ্গী হলাম একগেঁয়েমি প্রবাস জীবনে বেশ একটি আনন্দময় দিন গেল তার  খুঁটিনাটি কিছু বিষয় মোবাইলে টাইপ করলাম। আমাদের আগে সিনিয়র নেতারা উপস্থিত সচারচর এমন হয় না আমরা তাদের দেখে লজ্জিত হলাম হিসাবে আমাদের ...

তুমি এলেনা।

Image
কবিতা তুমি এলেনা আবৃত্তি জিয়াউল হক

বাংলাদেশ।

কবিতা বাংলাদেশ জিয়াউল হক

ফ্লাই দুবাই চাই চাটগাঁত।

Image
নিজের মায়ের ভাষা প্রাণের প্রিয় চট্টগ্রামের ভাষায় চট্টগ্রামের মানুষের দাবি নিয়ে গীত কবিতা লেখার চেষ্টা করেছি কেউ যদি পারেন সূর দিন উন্মুক্ত । "আবার ফ্লাই দুবাই চায় চাটগাঁ ত " জিয়াউল হক আরা চাটগাঁইয়া অল বাড়ির যাইতাম ফ্লাই দুবাই গরি ফ্লাই দুবাই বন্ধ হইয়ি আরা কেনে উড়ি। আরা কেনে উড়ি। ফ্লাই দুবাই আছিল সস্তা আরা বাড়ির যাইতাম প্রতি সপ্তাহ। মা বাপের মুখকান চাইতাম কইলজে আন ঠান্ডা গরতাম। আরা চাটগাঁইয়া অল বাড়ির যাইতাম ফ্লাই দুবাই গরি ফ্লাই দুবাই বন্ধ হইয়ি আরা কেনে উড়ি। আরা কেনে উড়ি। বিপদ আপদ,উৎসব হইলি, বাড়ির যাইয়ুম বলি। খুশি আছিল মন প্রাণ পইত্তিন যাইতু চাটগাঁ ফ্লাই দুবাইয়ের বিমান। হঠাৎ গরি ফ্লাই দুবাই বন্ধ হইয়ি বিমানে সুযোগ লই টিকেটের দাম বাড়াই দিইয়ি। আরা এখন সস্তা কেনে যাই বাড়ি আরা কেনে উড়ি আরা চাটগাঁইয়া অল বাড়ির যাইতাম ফ্লাই দুবাই গরি ফ্লাই দুবাই বন্ধ হইয়ি আরা কেনে উড়ি। আরা কেনে উড়ি। আরা চাটগাঁইয়া আলার এক্কান দাবি ফ্লাই দুবাই আরা লই আবার কত্তে চাটগাঁও যাবি। কত্তে চাটগাঁও যাবি কত্তে চাটগাঁও উড়ি যাবি। কবিতা একশত আটত্রিশ ৪ইজুলাই ২০১৮